ইসরাইলের বিস্তৃত হামলার পর ইরানিরা দ্রুত প্রতিক্রিয়া চেয়ে রাস্তায় নেমে আসে এবং অনেকেই বাড়ির অভ্যন্তরে আশ্রয় নেন।
তেহরানের রাস্তায় সমবেত হওয়া বিক্ষোভকারীরা “ইসরাইল নিপাত যাক, আমেরিকা নিপাত যাক” স্লোগান দিতে থাকে এবং ইরানের জাতীয় পতাকা ও সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির ছবি প্রদর্শন করে।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন জানিয়েছে, ইরানের বিভিন্ন শহরে একই ধরনের প্রতিবাদ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৬২ বছর বয়সী অবসরপ্রাপ্ত আহমাদ মোয়াদি বলেন, “আর কতদিন আমরা ভয়ে বাঁচব? ইরানের জনগণের পক্ষ থেকে আমি মনে করি, এটা অত্যন্ত কঠোর এবং ব্যাপক প্রতিক্রিয়া প্রয়োজন।”
তিনি আরও বলেন, “তারা এতজন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও গবেষককে হত্যা করেছে, আর এখন তারা আলোচনার কথা বলছে?”
৫২ বছর বয়সী তেহরানের বাসিন্দা আব্বাস আহমাদি বলেন, “ইরানকে কিছু একটা করতে হবে। আমরা যদি চুপ করে থাকি, তাহলে গাজার মতো অবস্থায় পড়ব। ইরানকে এই দুষ্টকে ধ্বংস করতে হবে।”
এই বিক্ষোভ ও ক্ষোভ ইরানের ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনায় বড় ধরনের ভূমিকা রাখতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।