আজকের খবর
ads
সম্পাদকীয়

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, নাকি ছাড়ের রাজনীতি?

লেখকঃ ড. এ জেড এম মাইনুল ইসলাম পলাশ
অনলাইন ডেস্ক
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, নাকি ছাড়ের রাজনীতি?
ছবি:আজকের খবর

বাংলাদেশের ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এমন এক রাজনৈতিক বাস্তবতায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যেখানে ‘নির্বাচন’ শব্দটির অর্থ ও বিশ্বাসযোগ্যতা নতুন করে সংজ্ঞায়িত হওয়ার দাবি রাখে। গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে দীর্ঘদিনের ক্ষমতাসীন সরকারের পতনের পর এই নির্বাচন শুধু ক্ষমতা হস্তান্তরের সাংবিধানিক প্রক্রিয়া নয়; এটি রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক সত্তা পুনরুদ্ধারের একটি অগ্নিপরীক্ষা।

গত দেড় দশকে অনুষ্ঠিত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচন নির্বাচন নামেই ছিল, বাস্তবে ছিল ক্ষমতা সংরক্ষণের আনুষ্ঠানিকতা। ভোটারদের অংশগ্রহণ ছিল প্রশ্নবিদ্ধ, বিরোধী দল কার্যত অনুপস্থিত ছিল এবং প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরপেক্ষতা নিয়ে গুরুতর অভিযোগ ছিল। এসব নির্বাচনের ফলে যে সংসদ গঠিত হয়েছে, তা জনগণের প্রতিনিধিত্বের বদলে ক্ষমতার একচেটিয়া কাঠামোকেই বৈধতা দিয়েছে। এই বাস্তবতায় ত্রয়োদশ নির্বাচনকে ঘিরে মানুষের প্রত্যাশা যেমন স্বাভাবিক, তেমনি অবিশ্বাসও গভীর।

এই প্রেক্ষাপটে নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল ও সংশোধিত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। প্রার্থী হওয়ার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা নিয়ে যে বিধানগুলো পুনরুচ্চারিত ও সম্প্রসারিত হয়েছে, সেগুলো নতুন নয়। এগুলো সংবিধান ও আইনে আগেই ছিল। নতুন বিষয় হলো- এই বিধানগুলো কার্যকরভাবে প্রয়োগ করার সাহস ও সদিচ্ছা এবার আদৌ দেখা যাবে কি না।

সংবিধান বলছে, সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে হলে নাগরিক হতে হবে এবং বয়স কমপক্ষে ২৫ বছর হতে হবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, অতীতে এই ন্যূনতম শর্ত পূরণ করলেই বহু ব্যক্তি নির্বাচনের টিকিট পেয়েছেন, যদিও তারা ছিলেন ঋণখেলাপি, সরকারি সুযোগ-সুবিধার সুবিধাভোগী, দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত কিংবা সরকারের সঙ্গে সরাসরি ব্যবসায়িক সম্পর্কে জড়িত। এসব প্রার্থী নির্বাচিত হয়ে সংসদকে জনগণের স্বার্থরক্ষার মঞ্চ নয়, বরং ব্যক্তিগত ও গোষ্ঠীগত স্বার্থ রক্ষার কেন্দ্রে পরিণত করেছেন।

আরপিওতে স্পষ্টভাবে বলা আছে- সরকারি লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত ব্যক্তি, সরকারের সঙ্গে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তি বা সরকারি চাকরি থেকে সদ্য অবসরপ্রাপ্তরা নির্দিষ্ট সময় না পার হলে প্রার্থী হতে পারবেন না। উদ্দেশ্য পরিষ্কার: প্রশাসনিক ক্ষমতা ও রাজনৈতিক ক্ষমতার মিশ্রণ ঠেকানো। প্রশ্ন হলো, অতীতে এসব বিধান কাগজে থাকলেও বাস্তবে কার্যকর হয়নি কেন? কেন নির্বাচন কমিশন বারবার শক্তিশালী পক্ষের কাছে নতি স্বীকার করেছে?

এবার সংশোধিত আরপিওতে আদালত ঘোষিত পলাতক বা ফেরারি আসামিদের প্রার্থী হওয়ার অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে। এটি নিঃসন্দেহে একটি সঠিক ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। তবে এটিকে শুধু কাগুজে সংস্কার হিসেবে রেখে দিলে চলবে না। অতীতে দেখা গেছে, গুরুতর ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত কিংবা সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিরাও রাজনৈতিক পরিচয়ের জোরে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন এবং সংসদে বসে আইনের ঊর্ধ্বে অবস্থান করেছেন। এই সংস্কৃতি যদি এবারও বহাল থাকে, তাহলে আইন সংশোধনের সব প্রচেষ্টা অর্থহীন হয়ে যাবে।

আরও উদ্বেগের বিষয় হলো- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিশেষ করে স্কুল–কলেজের ব্যবস্থাপনা কমিটিকে রাজনৈতিক ক্ষমতার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহারের দীর্ঘদিনের প্রবণতা। সংশোধিত আইনে এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি বা গুরুত্বপূর্ণ পদধারীদের প্রার্থী হওয়ার অযোগ্য ঘোষণা একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। কিন্তু প্রশ্ন থেকেই যায়- এই বিধান কি সব দলের ক্ষেত্রেই সমানভাবে প্রয়োগ হবে, নাকি আবারও প্রভাবশালীদের জন্য ‘বিশেষ বিবেচনা’ থাকবে?

ভোটাধিকার প্রসঙ্গেও দ্বৈত মানদণ্ডের ইতিহাস বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন নয়। আইন অনুযায়ী, ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সী এবং ভোটার তালিকাভুক্ত প্রত্যেক নাগরিকের ভোট দেওয়ার অধিকার রয়েছে। এমনকি কারাবন্দিদের পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেওয়ার সুযোগ দেওয়া একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত। কিন্তু ভোটাধিকার নিশ্চিত করার আসল পরীক্ষা হয় ভোটকেন্দ্রে- যেখানে ভোটার নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারেন কি না, সেটিই মূল প্রশ্ন।

গত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে ভোটাধিকার কাগজে থাকলেও বাস্তবে তা অনেক ক্ষেত্রেই ছিল অনুপস্থিত। কেন্দ্র দখল, আগাম ব্যালট ভর্তি, ভোটারদের কেন্দ্রে যেতে নিরুৎসাহিত করা- এসব অভিযোগ নতুন নয়। ফলে শুধু ভোটার তালিকা হালনাগাদ বা আইনি বিধান তুলে ধরলেই ভোটাধিকার নিশ্চিত হয় না।

ভোটাধিকার হারানোর ক্ষেত্রেও আইন কঠোর। মানসিক ভারসাম্যহীন ঘোষণা, দেউলিয়া অবস্থা, স্বেচ্ছায় বিদেশি নাগরিকত্ব গ্রহণ কিংবা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দণ্ডিত হলে ভোটাধিকার বাতিল হয়। সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায় ও বিচারপ্রক্রিয়া নতুন করে বিতর্ক তৈরি করেছে। তবে এখানে আবেগ বা রাজনৈতিক অবস্থান নয়, আইনই শেষ কথা হওয়া উচিত। আইন যদি এক পক্ষের জন্য প্রযোজ্য হয়, তবে তা সবার জন্যই প্রযোজ্য হতে হবে।

প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার উদ্যোগ প্রশংসনীয়। দীর্ঘদিন ধরে বৈদেশিক আয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা এই জনগোষ্ঠী রাষ্ট্রের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে- এটি ইতিবাচক। তবে দ্বৈত নাগরিকত্বের প্রশ্নে আইন স্পষ্ট। দ্বৈত নাগরিকরা ভোট দিতে পারবেন, কিন্তু সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না। এই বিধান বাস্তবায়নে অতীতে গড়িমসি ও রাজনৈতিক চাপের নজির রয়েছে। এবার সেই সুযোগ বন্ধ করতে হবে।

সবশেষে বলা যায়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আইন, সংবিধান ও প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য একটি কঠিন পরীক্ষা। নির্বাচন কমিশনের সামনে এখন আর কোনো অজুহাত নেই। আইনি কাঠামো বিদ্যমান, বিধান স্পষ্ট। এখন দরকার কেবল নিরপেক্ষতা, দৃঢ়তা এবং রাজনৈতিক চাপ উপেক্ষা করার সক্ষমতা।

যদি এই নির্বাচনেও যোগ্যতা-অযোগ্যতার প্রশ্নে আপস করা হয়, যদি প্রভাবশালীদের জন্য আইন নমনীয় আর সাধারণ নাগরিকের জন্য কঠোর থাকে, তবে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে যে পরিবর্তনের আশা তৈরি হয়েছে, তা চূড়ান্তভাবে ভেঙে পড়বে। তখন প্রশ্ন উঠবে- এই নির্বাচন আদৌ গণতন্ত্রের পথে অগ্রগতি, না কি পুরোনো ছাড়ের সংস্কৃতির আরেকটি অধ্যায়।

 

ড. এ জেড এম মাইনুল ইসলাম পলাশ
লেখক সাংবাদিক কলামিস্ট ও মানবাধিকার কর্মী

সর্বশেষ

নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা, গণঅভ্যুত্থানের নায়করা এখন টার্গেটে: নাহিদ ইসলাম

রাজনীতি

নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা, গণঅভ্যুত্থানের নায়করা এখন টার্গেটে: নাহিদ ইসলাম
সুদানের আবেইয়ে ড্রোন হামলায় শহিদ ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী, আহত আট—নাম-ছবি প্রকাশ

জাতীয়

সুদানের আবেইয়ে ড্রোন হামলায় শহিদ ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী, আহত আট—নাম-ছবি প্রকাশ
স্বাধীনতা অস্বীকারকারীদের ওপর আস্থা নেই: কঠোর বার্তা মির্জা ফখরুলের

রাজনীতি

স্বাধীনতা অস্বীকারকারীদের ওপর আস্থা নেই: কঠোর বার্তা মির্জা ফখরুলের
নেত্রকোণায় একইসঙ্গে ৩ স্থানে দুর্বৃত্তদের আগুন

সারাদেশ

নেত্রকোণায় একইসঙ্গে ৩ স্থানে দুর্বৃত্তদের আগুন
দুদকের মামলার পর আরও বেপরোয়া প্রকৌশলী বাচ্চু, বাড়ল ঘুষের অঙ্ক

সারাদেশ

দুদকের মামলার পর আরও বেপরোয়া প্রকৌশলী বাচ্চু, বাড়ল ঘুষের অঙ্ক
শিশু সাজিদের মৃত্যু: ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ

সারাদেশ

শিশু সাজিদের মৃত্যু: ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ
জামালপুর স্টেশনে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত বৃদ্ধের মৃত্যু

সারাদেশ

জামালপুর স্টেশনে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত বৃদ্ধের মৃত্যু
কাল সিঙ্গাপুরে নেওয়া হচ্ছে ওসমান হাদিকে

জাতীয়

কাল সিঙ্গাপুরে নেওয়া হচ্ছে ওসমান হাদিকে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের পুশ-ইন, ১৫ বাংলাদেশিকে আটক করল বিজিবি

জেলা

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের পুশ-ইন, ১৫ বাংলাদেশিকে আটক করল বিজিবি
দলবদ্ধ হামলায় নারী ও শিশুসহ ৬ জন আহত, লুটপাট ও ভাঙচুরে লাখো টাকার ক্ষয়ক্ষতি

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দলবদ্ধ হামলায় নারী ও শিশুসহ ৬ জন আহত, লুটপাট ও ভাঙচুরে লাখো টাকার ক্ষয়ক্ষতি
হাদির হামলাকারীরা ভারতে পালিয়েছে’—এমন তথ্য নিশ্চিত নয়: ডিএমপি

জাতীয়

হাদির হামলাকারীরা ভারতে পালিয়েছে’—এমন তথ্য নিশ্চিত নয়: ডিএমপি
কাচালং বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

সারাদেশ

কাচালং বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
সরকারি কর্মচারীদের পোস্টাল ভোটে নতুন নির্দেশনা জারি করল ইসি

জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের পোস্টাল ভোটে নতুন নির্দেশনা জারি করল ইসি
ওসমান হাদির ওপর হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের মালিক আটক

অপরাধ

ওসমান হাদির ওপর হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের মালিক আটক
হাদির ওপর হামলার পেছনে দেশকে নেতৃত্বহীন করার ষড়যন্ত্র: আসিফ মাহমুদ

জাতীয়

হাদির ওপর হামলার পেছনে দেশকে নেতৃত্বহীন করার ষড়যন্ত্র: আসিফ মাহমুদ

সর্বাধিক পঠিত

নতুন গান আঘাত নিয়ে ফিরছেন জনপ্রিয় শিল্পী পারভেজ খান

সোশ্যাল মিডিয়া

নতুন গান আঘাত নিয়ে ফিরছেন জনপ্রিয় শিল্পী পারভেজ খান
চট্টগ্রামে প্রকৌশলীর কাছে সাংবাদিকের চাঁদা দাবি, উত্তাল জনমত

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকৌশলীর কাছে সাংবাদিকের চাঁদা দাবি, উত্তাল জনমত
আড়াই লাখে থানার ক্যাশিয়ার অলি: টোকাই থেকে কোটিপতির অপরাধ সাম্রাজ্য

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আড়াই লাখে থানার ক্যাশিয়ার অলি: টোকাই থেকে কোটিপতির অপরাধ সাম্রাজ্য
বন্দর থেকে ফৌজদারহাট পর্যন্ত রিং রোড: দুর্ঘটনা ও নান্দনিক সৌন্দর্যের মেলবন্ধন

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্দর থেকে ফৌজদারহাট পর্যন্ত রিং রোড: দুর্ঘটনা ও নান্দনিক সৌন্দর্যের মেলবন্ধন
কথার আগে মানুষ খুনের নেশা ছিন্নমূলের টোকাই ওসমানের

আইন-আদালত

কথার আগে মানুষ খুনের নেশা ছিন্নমূলের টোকাই ওসমানের
অজয়–কাজলের মেয়েকে কি দেখা যাবে রুপালি পর্দায়?

বিনোদন

অজয়–কাজলের মেয়েকে কি দেখা যাবে রুপালি পর্দায়?
নিঃশব্দে ঘটছে হত্যাকাণ্ড: জীবন ঝুঁকিতে সাহসী সাংবাদিক

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিঃশব্দে ঘটছে হত্যাকাণ্ড: জীবন ঝুঁকিতে সাহসী সাংবাদিক
সরকারি কর্মকর্তাদের প্রতি নুরুল হক নুরের কঠোর বার্তা।

রাজনীতি

সরকারি কর্মকর্তাদের প্রতি নুরুল হক নুরের কঠোর বার্তা।
দক্ষিণ বাকলিয়ায় কিশোর গ্যাংয়ের মাদক ব্যবসা, আতঙ্কে এলাকাবাসী

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দক্ষিণ বাকলিয়ায় কিশোর গ্যাংয়ের মাদক ব্যবসা, আতঙ্কে এলাকাবাসী
বাঘাইছড়িতে দুম্বার মাংস কেলেঙ্কারি! ইউএনও ও প্রেসক্লাবের ভূমিকা সন্দেহের তলে

সারাদেশ

বাঘাইছড়িতে দুম্বার মাংস কেলেঙ্কারি! ইউএনও ও প্রেসক্লাবের ভূমিকা সন্দেহের তলে
আন্দ্রেই স্তেনিন আন্তর্জাতিক ফটো কনটেস্টে প্রথম পুরস্কার চট্টগ্রামের সুমনের

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আন্দ্রেই স্তেনিন আন্তর্জাতিক ফটো কনটেস্টে প্রথম পুরস্কার চট্টগ্রামের সুমনের
চলে যাওয়ার ২১ বছর পরও অমলিন কৌতুক অভিনেতা দিলদার

বিনোদন

চলে যাওয়ার ২১ বছর পরও অমলিন কৌতুক অভিনেতা দিলদার
উত্তরায় র‍্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

আইন-আদালত

উত্তরায় র‍্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
বিরতির ফাঁকে সৌহার্দ্যের বার্তা: হাতে হাত রেখে ছবি তুললেন সালাহউদ্দিন, তাহের ও নাহিদ

রাজনীতি

বিরতির ফাঁকে সৌহার্দ্যের বার্তা: হাতে হাত রেখে ছবি তুললেন সালাহউদ্দিন, তাহের ও নাহিদ
সংস্কার প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

সম্পাদকীয়

সংস্কার প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

সম্পর্কিত খবর

সম্পাদকীয়

সংস্কার প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সংস্কার প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

সম্পাদকীয়

গাছ খারাপ বলে কাটা পড়েছে কিন্তু আগাছা রয়ে গেছে : জামায়াত আমির
গাছ খারাপ বলে কাটা পড়েছে কিন্তু আগাছা রয়ে গেছে : জামায়াত আমির

সম্পাদকীয়

গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বাংলাদেশের ক্রমহ্রাস: ৫ আগস্টের পর এক অদৃশ্য যুদ্ধ
গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বাংলাদেশের ক্রমহ্রাস: ৫ আগস্টের পর এক অদৃশ্য যুদ্ধ

সম্পাদকীয়

পর্দার ছায়ার নায়ক:ক্যামেরা জার্নালিস্টদের মানবিক পরিশ্রম
পর্দার ছায়ার নায়ক:ক্যামেরা জার্নালিস্টদের মানবিক পরিশ্রম

সম্পাদকীয়

জুলধা পরিষদ ভবনে রঙের কসমেটিক সংস্কারে ৩ লাখ টাকা গায়েব!
জুলধা পরিষদ ভবনে রঙের কসমেটিক সংস্কারে ৩ লাখ টাকা গায়েব!

সম্পাদকীয়

সি.এম.আর.ইউ নির্বাচনে সভাপতি আবির, সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ , উৎসবমুখর পরিবেশে সম্পন্ন ভোটগ্রহণ
সি.এম.আর.ইউ নির্বাচনে সভাপতি আবির, সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ , উৎসবমুখর পরিবেশে সম্পন্ন ভোটগ্রহণ

সম্পাদকীয়

খাদ্য তালিকা থেকে চিনিকে পরিহার করার কথা বললেন চিকিৎসকরা
খাদ্য তালিকা থেকে চিনিকে পরিহার করার কথা বললেন চিকিৎসকরা

সম্পাদকীয়

বৃষ্টিতে ভাটা তালের পাহাড়ে!
বৃষ্টিতে ভাটা তালের পাহাড়ে!

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামসহ ৪ সমুদ্রবন্দরসমূহে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চট্টগ্রামসহ ৪ সমুদ্রবন্দরসমূহে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

সম্পাদকীয়

চবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি জানে আলম, সম্পাদক মাহফুজ শুভ্র
চবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি জানে আলম, সম্পাদক মাহফুজ শুভ্র

সম্পাদকীয়

ব্রিটিশ বাংলা এডুকেশন ট্রাস্ট রিসোর্স সেন্টারে শিক্ষার্থীদের সাথে মতবিনিময়
ব্রিটিশ বাংলা এডুকেশন ট্রাস্ট রিসোর্স সেন্টারে শিক্ষার্থীদের সাথে মতবিনিময়

সম্পাদকীয়

ভোক্তা পর্যায়ে ফের বাড়লো এলপিজি গ্যাসের দাম
ভোক্তা পর্যায়ে ফের বাড়লো এলপিজি গ্যাসের দাম

সম্পাদকীয়

যেভাবে গোপন রাখা হয় শেখ হাসিনাকে বহনকারী ফ্লাইটের অবস্থান
যেভাবে গোপন রাখা হয় শেখ হাসিনাকে বহনকারী ফ্লাইটের অবস্থান

সম্পাদকীয়

কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

সম্পাদকীয়

ছাত্রদের সহযোগিতায় পরিচ্ছন্ন চট্টগ্রাম গড়তে চান- ডা.শাহাদাত
ছাত্রদের সহযোগিতায় পরিচ্ছন্ন চট্টগ্রাম গড়তে চান- ডা.শাহাদাত