বিজিএমইএ পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনে চট্টগ্রামে প্রথম চার ঘণ্টায় ভোট দিয়েছেন ১১৮ জন। চট্টগ্রামে মোট ভোটার ৩০৩ জন। সেই হিসেবে সকাল ৮টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে প্রায় ৩৯ শতাংশ। শনিবার সকাল থেকে ঢাকার মতো চট্টগ্রামেও র্যাডিসন ব্লু বে-ভিউ হোটেলে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। চলবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
এবার নির্বাচনে মোট ভোটার ১ হাজার ৮৬৪ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ১ হাজার ৫৬১ এবং চট্টগ্রামে ৩০৩ জন। আগেরবার ভোটার ছিলেন ২ হাজার ৪৯৬ জন। এবার কেবল সচল কারখানার মালিকরাই ভোট দেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
পরিচালক পদের ৩৫টি আসনে তিনটি প্যানেল—ফোরাম, সম্মিলিত পরিষদ ও ঐক্য পরিষদ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। তবে মূল প্রতিযোগিতা হচ্ছে ফোরাম ও সম্মিলিত পরিষদের মধ্যে। কারণ, এই দুই প্যানেলই ঢাকা ও চট্টগ্রামে সব পদে প্রার্থী দিয়েছে। অন্যদিকে ঐক্য পরিষদের মাত্র ছয়জন প্রার্থী রয়েছেন।
চট্টগ্রাম অঞ্চলে ফোরামের প্রার্থীরা হলেন: সেলিম রহমান, মো. শরীফ উল্লাহ, মোহাম্মদ রফিক চৌধুরী, এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, সাকিফ আহমেদ সালাম, এনামুল আজিজ চৌধুরী, এমদাদুল হক চৌধুরী, মির্জা মো. আকবর আলী চৌধুরী ও রিয়াজ ওয়েজ।
সম্মিলিত পরিষদের প্রার্থীরা হলেন: এস এম আবু তৈয়ব, রাকিবুল আলম চৌধুরী, মোহাম্মদ মুসা, অঞ্জন কুমার দাশ, নাফিদ নবি, সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর, মোস্তফা সারোয়ার রিয়াদ, মো. আবসার হোসেন ও গাজী মো. শহীদ উল্লাহ।
ফোরামের নেতৃত্বে রয়েছেন রাইজিং ফ্যাশনসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদ হাসান খান। তিনি এর আগে সংগঠনের সহসভাপতি ছিলেন। অন্যদিকে সম্মিলিত পরিষদের নেতৃত্বে রয়েছেন চৈতী গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবুল কালাম। প্রায় এক দশক আগে তিনি বিজিএমইএর পরিচালক ছিলেন।